আইনকানুন একাডেমি

লিগ্যাল এক্সিলেন্স

বার কাউন্সিল এমসিকিউ পরীক্ষার জন্য জনপ্রিয় বেসিক বইটির নতুন সংস্করণ! মূল ধারাসহ অধ্যায়ভিত্তিক দূর্দান্ত আলোচনার বই! আইন শিখতে বইটি বিকল্পহীন!

বইটি নীলক্ষেতসহ অন্যান্য দোকানে পাওয়া যাচ্ছে ২০ মার্চ থেকে! এছাড়াও দেশের যেকোনো স্থান থেকে কুরিয়ারে সংগ্রহ করা যাবে। বইয়ের দাম ৮০০/- টাকার সাথে কুরিয়ার চার্জ ৫০ টাকা যোগ করে বইটি সংগ্রহ করতে পারেন। অর্ডার করুন : 01309-541565 অথবা 01712-908561 নাম্বারে।

bar mcq preparation

৯০টি অধ্যায়

১০৪০ পৃষ্ঠার বই

৮০০ টাকা বাজারমূল্য

লিগ্যাল এক্সিলেন্স বইটি সম্পর্কে

বইটি ২০২০ সালের এমসিকিউ পরীক্ষার আগে আইন হাতেকলমে বোঝা বা শেখার ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রশংসিত ও জনপ্রিয় বই ছিলো ‘চিরুনি অভিযান’ নামক একটি বই! তারই নতুন সংস্করণ হলো ‘লিগ্যাল এক্সিলেন্স’ বইটি। বইটিতে বার কাউন্সিলের সিলেবাস সরাসরি অনুসরণ করে এর প্রতিটি সাবজেক্টের টপিকগুলোকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করে দিয়ে অধ্যায়ভিত্তিক আলোচনা করা আছে। রয়েছে কোনো অধ্যায় বা ধারাগুচ্ছের প্রয়োজনীয়তা বা প্রাসঙ্গিকতার গ্রাউন্ড, রয়েছে মূল ধারা ও সেটি সংক্রান্ত প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিস্তারিত আলোচনা! রয়েছে ‘রিভিশন বুক’ নামে একটি সম্পূরক বই, যেটিতে একটি নির্দেশনা পাওয়া যায় যে, কীভাবে কোনো আইন আত্মস্থ করতে হয়! তার মানে, লিগ্যাল এক্সিলেন্স বইটির সাথে ‘রিভিশন বুক’ নামে আরেকটি বই, যা কিনা গাইড বইয়ের কাজ করবে, সেই বইটি ফ্রি!

বার কাউন্সিল এমসিকিউ পরীক্ষার প্রস্তুতি মানেই হলো এর কোর্সের সাবজেক্টগুলোর যেকোনো স্থান থেকেই প্রশ্ন আসতে পারে! বার কাউন্সিল, দ্যা মোস্ট আনপ্রেডিক্টেবল! ফলে, প্রস্তুতি নেবার ক্ষেত্রে কোনোকিছু বাদ না দিয়ে প্রস্তুতি না নিলে আত্মবিশ্বাস অর্জিত হবে না। সেকারণে, লিগ্যাল এক্সিলেন্সে বইটিকে জড়িয়ে-জাপটিয়ে পড়ে নিতে হবে। এমসিকিউ পরীক্ষায় এর কোনো বিকল্প নেই।

ব্যাপক চাহিদা থাকার পরেও বইটি আমরা বাজারে না আনায় পুরনো সংস্করণটাই ছাত্ররা ফটোকপি করে চালিয়ে নিয়েছে। নতুন সংস্করণে অনেক পরিবর্তন-পরিবর্ধন এসেছে এবং আগের তুলনায় আরো কার্যকরী বইয়ে পরিণত হয়েছে।

এটি এমন একটি বই যে বই কিনলে কার্যত অন্য কোনো বেয়ার অ্যাক্টের বই সাথে না রাখলেও চলে! কেননা, প্রতিটি মূল ধারা তুলে দিয়ে দিয়েই আলোচনা আছে এই বইয়ে।অন্যদিকে, মৌলিক আলাচনার পাশাপাশি সারসংক্ষেপ দেওয়া আছে চমৎকার। ফলে, মনোযোগী ছাত্রদের আর কোনো গাইড বইয়ের প্রয়োজন পড়বে না! রয়েছে ইংরেজি মূল আইনটিও!

বইটির ভেতরে কী আছে?

^

প্রবেশিকামূলক আলোচনা

প্রতিটি আইন কীভাবে পড়তে হবে তার নির্দেশনামূলক আলোচনা আছে, বইয়ে থাকা প্রতিটি অধ্যায় ভিত্তিতে। এছাড়াও রিভিশন বুকের নির্দেশনামূলক প্রবন্ধগুলো সারাজীবনই আপনার কাজে দেবে।

^

মূল ধারা ও প্রযোজ্য কেত্রে ইংরেজি অংশ

সিলেবাসে থাকা সব ধারা এবং সব আইনের মূল আইন বাংলায় ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ইংরেজি অংশ তুলে দিয়ে আলোচনা করা আছে। বাংলার সাথে সাথে ইংরেজি অংশ বোঝাবুঝি খুবই জরুরি। এমসিকিউ অথবা লিখিত যেকোনো পরীক্ষাতেই তা নানাভাবে এসে থাকে – কখনো শুণ্যস্থান পূরণ, কখনো ব্যাখ্যা ইত্যাদি ক্ষেত্রে। ফলে এই বইটি যার হাতে আছে তাকে আলাদাভাবে বেয়ার অ্যাক্ট ক্রয় করতে হবে না।

^

সহজবোধ্য আলোচনা

এই বইয়ের পাঠকপ্রিয়তার প্রধান কারণই হলো এর সহজবোধ্য ও প্রাঞ্জল আলোচনা! এই আলোচনাই ছাত্রদের চোখ খুলে দিয়ে দেবে। আইন তখন পানির মতো সহজ হয়ে যাবে।

^

বিগত সালের প্রশ্নের বিবেচনা

বিগত সালের এমসিকিউ ও রিটেন পরীক্ষার প্রশ্নগুলো বিবেচনায় নিয়ে আলোচনা অগ্রসর করা হয়েছে যেন বুনিয়াদ অতি শক্ত হয়। শুধু বিগত সালের প্রশ্নই নয়, রয়েছে

^

ওয়েব কানেক্টেড এমসিকিউ অনুশীলন

পুৃরো বই পড়তে পড়তে প্রতিটি অধ্যায়ের নিচে থাকা কিউআর কোড স্ক্যান করে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়টির এমসিকিউ পরীক্ষায় নিজেকে যাচাই করার সুযোগ রয়েছে এই বইয়ের পাঠকগণের!

^

মুরাদ স্যারের সার্বক্ষণিক সহায়তা

মূল বইয়ের কোনো আলোচনা বুঝতে অসুবিধা হলে বইয়ের লেখক জনাব অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ স্যারের সাথে কথা বলে নেবার সুযোগ রয়েছে যেকোনো সময়। মুরাদ স্যারের কথা বলতে ফোন দিতে পারেন উনার ব্যক্তিগত নাম্বারে : 01712-908561 – এই সার্ভিস গ্রহণের জন্য এমনকি উনার কোচিংয়ের ছাত্র হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়।

বইটির ভেতরে কেমন সেটাও একটু পড়ে দেখুন!

লেখক সম্পর্কে

এই বইয়ের প্রধান লেখক মুরাদ মোর্শেদ সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই সম্ভবত। তাঁর লেখা বই পরীক্ষার্থীদের কাছে বিপুল জনপ্রিয় বিশেষত তার সহজবোধ্য ও প্রাঞ্জল ভাষায় আইনের সারসংক্ষেপ উপস্থাপনের কারণে।

বার কাউন্সিল পরীক্ষার ২৫০০+ ধারা-বিধি সম্বলিত মহাসমুদ্রের মতো সিলেবাসে কোন কোন জায়গাগুলো বাছাই করে গভীর দৃষ্টি নিয়ে বুঝতে হবে – তার পরীক্ষিত সমাধান যেমন তিনি পরীক্ষার আগে দিয়ে থাকেন; তেমনি লেখালেখিতে তিনি দারুণ কম্যুনিকেটিভ। তিনি জানেন কোন পয়েন্টে কোন ইস্যুগুলোর প্রতিবন্ধকতা দূর করলে একজন ছাত্র সহজেই আইনের জটিল বিষয়গুলোকে আয়ত্বে আনতে পারবে। আর সেভাবেই তিনি বই লিখে থাকেন।

২০১৬ সাল থেকে এই সেক্টরে তাঁর লিপ্ততার কারণে অর্জিত অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ফলে তিনি ছাত্রদের প্রকৃতই উপকারে লেগে থাকেন। প্রচুর পরিমাণে অনলাইন কনটেন্ট তিনি ছাত্রদের জন্য উন্মুক্তভাবেও দিয়ে গেছেন।

বার কাউন্সিলের পরিবর্তিত সৃজনশীল ও ওকালতি জীবনের ব্যবহারিক প্রশ্নের সমন্বয়ে বর্তমান পরীক্ষাগুলোতে তার গুরুত্ব আরো অনেক বেড়ে গেছে। কেননা, তিনি শুরু থেকেই মূল আইন ও তার ব্যবচ্ছেদ সংক্রান্ত জোরারোপ করে গেছেন। ছাত্রদেরকেও তিনি মূল আইন ধরেই সবসময় পড়িয়ে থাকেন।

লিগ্যাল এক্সিলেন্স বইটি পড়লে আপনিও সহজে বুঝবেন যে, কেন তিনি ও তার লেখালেখি পুরো আইনজগতের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ!